WBCS MAIN GEOGRAPHY




পশ্চিমবঙ্গের কৃষি
পৃথিবীর মোট আয়তনের মাত্র ২.৪ শতাংশ আর মোট জলসম্পদের মাত্র ৪ শতাংশ রয়েছে ভারতে।
কিন্তু বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১৭ শতাংশ এবং মোট গবাদি পশুর ১৫ শতাংশ ভারতে বাস করে।

২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী ভারতের মোট কর্মক্ষম মানুষের ৫৪.৬ শতাংশ হল কৃষিজীবী।
অর্থনৈতিক দিক থেকে কৃষিকাজ প্রাথমিক ক্ষেত্রের মধ্যে পড়ে।
২০১৩-২০১৪ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী GDP  তে কৃষির অবদান ১৩.৯ শতাংশ।
ভারতের মোট কৃষি জমির পরিমাণ ১৫৯.৭ মিলিয়ন হেক্টর (৩৯৪.৬ মিলিয়ন একর )
ভারত কৃষি জমির পরিমাণ অনুযায়ী পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে। (প্রথম আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র)।
পশ্চিমবঙ্গের মোট আয়তন ৮৮ লক্ষ ৭৫ হাজার ২০০ হেক্টর।
পশ্চিমবঙ্গের মোট কৃষিজমির পরিমাণ ৮৬ লক্ষ ৮৬ হাজার ৬৩৯ হেক্টর।
পশ্চিমবঙ্গের মোট বপনযোগ্য কৃষিজমির পরিমাণ ৫৩ লক্ষ ৫৪ হাজার ১৯৬ হেক্টর।
পশ্চিমবঙ্গে মোট শস্যক্ষেত্র আছে ৯৫ লক্ষ ১০ হাজার ৪২৩ হেক্টর।
পশ্চিমবঙ্গের শস্যখেতের ঘনত্ব ১৭৭.৬৩ শতাংশ।
কৃষি জমির পরিমাণ অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গ ভারতের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে ( ভারতের মোট কৃষি জমির ৩ শতাংশ ) (প্রথম উত্তর প্রদেশ )।
পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে শতকরা হিসাবে সবথেকে বেশি কৃষিজমি আছে উত্তর দিনাজপুর জেলার(৮৯ শতাংশ)।
পশ্চিমবঙ্গের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ কৃষির সাথে যুক্ত।
পশ্চিমবঙ্গের প্রধান কৃষিজ ফসলগুলি হলঃ ধান, পাট, চা, গম, যব, আলু, আখ, তামাক, জোয়ার, ভুট্টা, ডাল, পান, তুঁত গাছ, সিঙ্কোনা।
vব্যবহারের প্রকৃতি অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের কৃষির শ্রেণী বিভাগ-
·       খাদ্য শস্য
·       বাণিজ্যিক ফসল
·       বাগিচা ফসল
·       উদ্যানপালন
·       পানীয় ফসল
·       তন্তুজ ফসল
·       অর্থকরী ফসল

শস্য বপনের সময় অনুযায়ী ফসলের শ্রেণী বিভাগঃ
খারিফ শস্যঃ মে-জুলাই মাসে বপন সেপ্টেম্বর মাসে কাঁটা হয়। যেমন- ধান, জোয়ার, বাজরা, ভুট্টা, আখ, তিল, সোয়াবিন, চীনে বাদাম।
রবি শস্যঃ অক্টোবর- ডিসেম্বর মাসে বপন আর মার্চ  এপ্রিলে ফসল কাটা হয়। যেমন- গম, জোয়ার, সর্ষে।
জায়িদ শস্যঃ খারিফ ও রবি শস্যের মাঝে চাষ করা হয়। বীজ বোনা হয় ফেব্রুয়ারি- মার্চ মাসে ফসল সংগ্রহ করা হয় জুন-জুলাই মাসে।
জায়িদ-রবি শস্যঃ বীজ বোনা হয় সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে , ফসল সংগ্রহ করা হয় অক্টোবর- নভেম্বর মাসে। যেমন- ডাল , তৈলবীজ।

জমির মালিকানার উপর ভিত্তি করে কৃষকদের শ্রেণীবিভাগঃ
§  প্রান্তিক চাষি  যাদের জমির পরিমাণ ১ হেক্টরের কম।
§  ক্ষুদ্রচাষি- যাদের জমির পরিমাণ ১ থেকে ৪ হেক্টর।
§  মাঝারি চাষি- যাদের জমির পরিমাণ ৪ থেকে ১০ হেক্টর।
§  বৃহৎ চাষি- যাদের জমির পরিমাণ ১০ হেক্টরের বেশী।

কৃষির সাথে যুক্ত বিভিন্ন বিপ্লব
Ø সবুজ বিপ্লব- খাদ্যশস্য
Ø হলুদ বিপ্লব- তৈলবীজ
Ø নীল বিপ্লব- মাছ
Ø সোনালি বিপ্লব- উদ্যান পালন
Ø ধুসর বিপ্লব- পশম
Ø রুপালি বিপ্লব- ডিম
Ø গোল বিপ্লব- আলু
Ø গোলাপি বিপ্লব- মাংস / চিংড়ি
Ø লাল বিপ্লব- মাংস/ টম্যাটো
Ø শ্বেত বিপ্লব- দুগ্ধ

ব্যবহার অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত কৃষিজ ফসলগুলিকে প্রধানত দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়।
v   (ক) খাদ্য শস্যঃ যে সব শস্য খাদ্যের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয় তাদের খাদ্য শস্য বলে। খাদ্য শস্যকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়, যথা- (অ) দানা শস্য ( ধান, গম, যব) , (আ) পানীয় ভেষজ ফসল ( চা, কফি, কোকো), (ই) অন্যান্য ফসল ( ইক্ষু, মশলা, সবজি )
v   বাণিজ্যিক ফসলঃ বাণিজ্যের প্রয়োজনে যে ফসলগুলিকে চাষ করা হয় তাদের বাণিজ্যিক ফসল বলে। বাণিজ্যিক ফসলকে প্রধানত চারটি ভাগে ভাগ করা যায়, যথা  (অ) তৈল বীজ ( সরিষা, তিল, রেড়ি, সূর্যমুখী ), (আ) তন্তুজ ফসল ( তুলা, পাট), (ই) ঘাস জাতীয় ফসল ( বাঁশ, বেত), (ঈ) অন্যান্য বাণিজ্যিক ফসল (রবার, তুঁত)।

পশ্চিমবঙ্গের কৃষিকাজ (ধান)
ব্যবহার অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত কৃষিজ ফসলগুলিকে প্রধানত দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়।
v    (ক) খাদ্য শস্যঃ যে সব শস্য খাদ্যের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয় তাদের খাদ্য শস্য বলে। খাদ্য শস্যকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়, যথা- (অ) দানা শস্য ( ধান, গম, যব) , (আ) পানীয় ভেষজ ফসল ( চা, কফি, কোকো), (ই) অন্যান্য ফসল ( ইক্ষু, মশলা, সবজি )
v    বাণিজ্যিক ফসলঃ বাণিজ্যের প্রয়োজনে যে ফসলগুলিকে চাষ করা হয় তাদের বাণিজ্যিক ফসল বলে। বাণিজ্যিক ফসলকে প্রধানত চারটি ভাগে ভাগ করা যায়, যথা  (অ) তৈল বীজ ( সরিষা, তিল, রেড়ি, সূর্যমুখী ), (আ) তন্তুজ ফসল ( তুলা, পাট), (ই) ঘাস জাতীয় ফসল ( বাঁশ, বেত), (ঈ) অন্যান্য বাণিজ্যিক ফসল (রবার, তুঁত)।


পশ্চিমবঙ্গের প্রধান খাদ্য শস্য ধান।
ধান চাষের জন্য বেশি জলপূর্ণ কাদামাটির প্রয়োজন হয়।
গরম ও আদ্র জলবায়ুর প্রয়োজন । বৃষ্টিপাত দরকার ১৫০ থেকে ২০০ সেমি ।
প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা হতে হবে মোটামুটি ২০  সেন্ট্রিগ্রেড।
খারিফ ও রবি দুটো মরশুমেই ধান চাষ করা যায়।
পশ্চিমবঙ্গে বছরে তিনবার ধান চাষ করা যায়। এই তিন প্রকার ধান চাষের নাম  আউস, আমন, বোরো।
গ্রীষ্মকালে উৎপন্ন ধান চাষকে রবি ধান বলা হয়। অসম ও পশ্চিমবঙ্গে এই রবি ধান ‘বোরো’ নামে পরিচিত। ওড়িশাতে এই ধান ‘দালুয়া’ নামে, অন্ধ্রপ্রদেশে ‘দালওয়া’, কেরলে পুঞ্জা, তামিলনাড়ুতে ‘নবরাই’, বিহারে ‘গারমা’ নামে পরিচিত।
v ভারত ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে(চিন প্রথম )।
v পশ্চিমবঙ্গ ধান উৎপাদনে ভারতের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে। ভারতের মোট ধান উৎপাদনের ১৪.৩৩ শতাংশ পশ্চিমবঙ্গে উৎপাদিত হয়। পশ্চিমবঙ্গে ১৪৮.৫৩ লক্ষ টন ধান উৎপন্ন হয়।
v হেক্টর প্রতি ধান উৎপাদনে পাঞ্জাব ভারতের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে।
পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে পূর্ব বর্ধমান জেলা ধান উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে।
হেক্টর প্রতি ধান উৎপাদনে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে।
ভারতের প্রধান ধান গবেষণাগার কটক ও পুসা (দিল্লী) তে।
পশ্চিমবঙ্গের ধান গবেষণাগার আছে হুগলী জেলার চুঁচুড়াতে এবং নদীয়া জেলার কল্যাণীতে।
কয়েকটি উচ্চফলনশীল ধান বীজ হল  আই আর ৮, পুসা, জয়া, বিজয়া।
গম
গম উৎপাদনে ভারত পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে।
পৃথিবীর মধ্যে সর্বাধিক গম উৎপাদিত হয় চীনে।
গম উৎপাদনে উত্তরপ্রদেশ ভারতের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে।
হেক্টর প্রতি গম উৎপাদনে পাঞ্জাব ভারেতের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে।
গম উৎপাদনে মুর্শিদাবাদ পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে।
গম চাষের জন্য উপযুক্ত মাটি হল দোয়াশ মাটি। ফসল বোনার সময় দরকার হয় আদ্রতা আর ফসল কাটার সময় দরকার হয় শুষ্ক উষ্ণতার। বৃষ্টিপাত দরকার হয় ৫০ থেকে ৭০ সেমি। ২০ ডিগ্রি তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়।
ভারত ছাড়াও রাশিয়া, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ায় প্রচুর পরিমাণে গম চাষ করা হয়। 

আখ
আখ উৎপাদনে ভারত পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে।
পৃথিবীতে আখ উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে ব্রাজিল।
ভারতের মধ্যে আখ উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে উত্তরপ্রদেশ। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে মহারাষ্ট্র।
আখ চাষের জন্য জল না দাঁড়ায় এমন দোয়াস মাটির দরকার হয়। গরম এবং একটানা বৃষ্টি আখ চাষের পক্ষে খুবই উপযোগী। বার্ষিক গড়ে ১০০ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাতের দরকার । ২০ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড উষ্ণতার দরকার হয়।
অন্যান্য ফসলঃ  আলু
আলু উৎপাদনে ভারতের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ প্রথম স্থান অধিকার করে। পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে হুগলী জেলা প্রথম স্থানের অধিকারী।
অন্যান্য ফসলঃ  জোয়ার
জোয়ার উৎপাদনে ভারত পৃথিবীর মধ্যে চতুর্থ স্থান অধিকার করে।
জোয়ার উৎপাদনে ভারতের মধ্যে মহারাষ্ট্র প্রথম স্থান এবং কর্ণাটক দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে।
পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে জোয়ার চাষ বেশী করা হয় মালদা, বীরভূম, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়াতে।
অন্যান্য ফসলঃ  ভুট্টা
ভুট্টা উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে অষ্টম স্থান অধিকার করে।
ভুট্টা উৎপাদনে পৃথিবীতে প্রথম স্থান অধিকার করে আমেরিকা।
ভারতের মধ্যে ভুট্টা উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে কর্ণাটক, দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে মধ্যপ্রদেশ।
পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলায় সর্বাধিক ভুট্টা উৎপাদিত হয়।
অন্যান্য ফসলঃ  ডাল
ডাল উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে প্রথম স্থান অধিকার করে।
ভারতের মধ্যে ডাল উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে মধ্যপ্রদেশ , দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে রাজস্থান।
পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে মুর্শিদাবাদ, মালদা, নদীয়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলায় সর্বাধিক ভুট্টা উৎপাদিত হয়।
অন্যান্য ফসলঃ   তামাক
তামাক উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
ভারতের মধ্যে তামাক উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে অন্ধ্রপ্রদেশ , দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে গুজরাট।
পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে কোচবিহারের দিনহাটা তামাক উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।
অন্যান্য ফসলঃ পান
পান উৎপাদনে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর  জেলা প্রথম স্থান অধিকার করে। এছাড়াও হাওড়ার উলুবেড়িয়াতেও পান উৎপাদিত হয়।
অন্যান্য ফসলঃ তুঁতগাছ
তুঁত উৎপাদনে মালদহ জেলা পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে প্রথম।
অন্যান্য ফসলঃ সিঙ্কোনা
পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলার মংপু তে সিঙ্কোনা উৎপাদিত হয়।


আন্তর্জাতিক সীমানা 


১। ডুরান্ড লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ ভারত ও আফগানিস্থান (১৮৯৩ সাল)।
২। ম্যাকমোহন লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত?
উত্তরঃ ভারত (অরুণাচলপ্রদেশ) ও চীন (তিব্বত) ( ১৯১৪ সাল, সিমলা চুক্তি, দৈর্ঘ্য ৮৯০ কিমি)।
৩। রাডক্লিফ লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ ভারত ও পাকিস্থান (পূর্ব ও প্সচিম)(১৯৪৭ সাল ৮০০০ কিমি.)।
৪। ২৪ তম প্যারালাল কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত?
উত্তরঃ ভারত ও পাকিস্থান (পাকিস্থান দাবী করে)।
৫। লাইন অব কন্ট্রোল কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ ভারত ও পাকিস্থানের কাশ্মীর।
৬। ২৮ তম প্যারালাল লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ ভারত ও পাকিস্থানের কাশ্মীর।
৭। হিন্ডেনবার্গ লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত?
উত্তরঃ জার্মানি ও পোল্যান্ড (১৯১৭ সাল)।
৮। ম্যাগিনট লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ ফ্রান্স ও জার্মানি (ফ্রান্স কর্তৃক নির্ধারিত)।
৯। ম্যানারহেন লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত?
উত্তরঃ রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড।
১০। সেগফ্রিড লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ জার্মানি ও ফ্রান্স (জার্মানি কর্তৃক নির্ধারিত)।
১১। ১৬ তম প্যারালাল কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ নামিবিয়া ও অ্যাঙ্গেলা।
১২। ১৭ তম প্যারালাল কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ উত্তর ও দক্ষিণ ভিয়েতনাম।
১৩। ৩৮ তম প্যারালাল কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া।
১৪। ৪৯ তম তম প্যারালাল কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ আমেরিকা ও কানাডা।
১৫। বিশ্বের বৃহত্তম প্যারালালের নাম কি ?
উত্তরঃ ৪৯ তম প্যারালাল।
১৬। ওডারনাইসে লাইন কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ জার্মানি ও পোল্যান্ড (১৯৪৫ সাল)।
১৭। গ্রেট চ্যানেল কোন কোন এলাকার মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ আন্দামান, নিকবোর ও ইন্দোনেশিয়া।
১৮। ১০ o চ্যানেল কোন কোন এলাকার মধ্যে অবস্থিত?
উত্তরঃ  আন্দামান ও নিকোবর।
১৯। ৯ o চ্যানেল কোন কোন এলাকার মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ মিনিকয় ও লাক্ষাদ্বীপ।
২০। ৮o চ্যানেল কোন কোন এলাকার মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ মালদ্বীপ ও মিনিকয়।
২১। মান্নার উপসাগর ও পক প্রণালী কোন কোন দেশের মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ  ভারত ও শ্রীলঙ্কা।
২২। সমব্রেরো চ্যানেল কোন কোন এলাকার মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ আন্দামান ও নিকবোর দ্বীপপুঞ্জ।
২৩। ডানকান প্যাসেজ কোন কোন এলাকার মধ্যে অবস্থিত ?
উত্তরঃ দক্ষিণ আন্দামান ও লিটল আন্দামান।


ধন্যবাদ

Comments

Popular posts from this blog

রেলের পরীক্ষার জিকে

WBCS MAIN পৃথিবীর বিভিন্ন ভূমিরূপ